বাচ্চার ওজন ঠিক আছে কিনা কিভাবে বুঝবো

এ আর্টিকেলে যা থাকছে

বাচ্চার ওজন নিয়ে বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তার যেন শেষ নেই। জন্মের সময় শিশুর ওজন কেমন থাকে, ওজন ঠিকভাবে বাড়ছে কি না, শিশুর বৃদ্ধি সঠিকভাবে হচ্ছে কি না, কোন বয়সে ওজন কত থাকা দরকার, কী কী কারণে ওজন বাড়তে বা কমতে পারে ইত্যাদি প্রশ্ন নিয়ে মায়েরা সবসময়ই ভাবতে থাকেন।

বাচ্চার ওজন স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক কম হওয়া যেমন দুশ্চিন্তার, তেমনই ওজন অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়াটাও ভয়ের। শিশু যদি ঠিকমতো খাওয়া দাওয়া করে, যদি তার প্রস্রাব-পায়খানা ঠিক থাকে তাহলে ওজন বেশি নাকি কম এ নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। এ লেখাতে নবজাতক বা ১ বছরের কম বয়েসী বাচ্চাদের ওজন নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

মনে রাখবেন, প্রথম বছর শিশুর ওজন যেভাবে বাড়তে থাকে, ১ বছর পরে ওজন বৃদ্ধির হার কমে আসে। আগের মত প্রতি মাসে আর নাও বাড়তে পারে।

জন্মের সময় বাচ্চার ওজন কত থাকা উচিত

বাচ্চার ওজন বিভিন্ন বয়সে কত হলে ঠিক সেটা তার জন্মের সময়ের ওজনের সাথে তুলনা করে হিসেব করা হয়।

আমেরিকায় একটি শিশুর জন্মের সময় সাধারণত গড় ওজন ৩ থেকে সাড়ে ৩ কেজি হয়ে থাকে। শিশুর বার্থওয়েট বা জন্মের সময়ের ওজন যদি আড়াই থেকে ৩.৮ কেজির মধ্যে হয় তাহলে সেটা স্বাভাবিক ওজন হিসেবে ধরে নেওয়া যায়। 

বাচ্চার ওজন ২.৫ কেজি থেকে ৩.৮ কেজির তুলনায় কম বা বেশি হলে শিশুটি সুস্থ আছে কিনা তা নিশ্চিত হতে চিকিৎসক কিছু বাড়তি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবেন।

বাচ্চার ওজন কোন কোন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে

সব শিশু সমান নয়। কারো ওজন বেশি, আবার কারো কম। ওজন বেশি বা কম হওয়ার পেছনে অনেক কারণ রয়েছে।

মায়ের নিজের ওজন ও খাবারের রুটিনের ওপর বাচ্চার ওজন নির্ভর করে। গর্ভধারণের আগে থেকেই বা গর্ভাবস্থার পুরো সময়জুড়ে মায়ের ওজন যদি বেশি থাকে, তাহলে বাচ্চার ওজনও বেশি হতে পারে। 

অন্যদিকে, মা যদি গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর খাবার না খায় বা পুষ্টিহীনতায় ভোগে, এর প্রভাব বাচ্চার ওজনে পড়বে। এক্ষেত্রে নবজাতকের ওজন কম হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। 

শিশু জন্মানোর আগে মায়ের স্বাস্থ্য কেমন ছিল, মদ বা সিগারেট আসক্তি ছিল কি না, ডায়াবেটিস আছে কি না— এসবের ওপরেও শিশুর জন্মের সময়ের ওজন কেমন হবে তা নির্ভর করে। 

বংশগতভাবে মায়ের স্বাস্থ্য কেমন, বা মায়ের নিজের বার্থওয়েট বা জন্মের সময় ওজন কেমন ছিল, বাবা-মা দুজনেরই শারীরিক গঠন ও ওজন কেমন, এগুলোর ওপরও শিশুর স্বাস্থ্য কেমন হবে তা নির্ভর করে। 

প্রেগনেন্সির সময় পাইলস কেন হয়
আরো পড়ুন: প্রেগনেন্সির সময় পাইলস কেন হয়

বয়সও এক্ষেত্রে একটি জরুরি বিষয়। সাধারণত কমবয়সী মায়ের সন্তান কিছুটা ছোট হয়ে থাকে। 

শিশু ছেলে না মেয়ে সেটির ওপরেও ওজন নির্ভর করে। মেয়েদের তুলনায় ছেলেশিশুদের ওজন কিছুটা বেশি হয়।

সাধারণত যেসব মায়ের একাধিক শিশু আছে তাদের ক্ষেত্রে প্রথম শিশুটির ওজন অন্যদের তুলনায় কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

যদি যমজ বা একসঙ্গে দুইয়ের বেশি শিশুর জন্ম হয়, তাহলে শিশুদের ওজন কিছুটা কম হতে পারে। 

যদি যমজ বা একসঙ্গে দুইয়ের বেশি শিশুর জন্ম হয়, তাহলে শিশুদের ওজন কিছুটা কম হতে পারে। 

বাচ্চার ওজন প্রথমে কমে যায় কেন

আপনি হাসপাতাল থেকে শিশুকে নিয়ে বাড়ি ফেরার পর কদিন পরেই খেয়াল করবেন, শিশুর জন্মের সময়ে যে ওজন ছিল তার ৫% থেকে ১০% ওজন কমে গেছে। ঘাবড়াবেন না! এর কারণ হলো জন্মের সময় শিশুর শরীরে যে তরল থাকে, তা ধীরে ধীরে বেরিয়ে যাচ্ছে। জন্মের পর বাচ্চার ওজন কমাটা খুব স্বাভাবিক একটি ঘটনা।

তাছাড়া শিশুর জন্মের পরপরই খুব বেশি খাবারের প্রয়োজন হয় না। আবার অনেক সময় দেখা যায় মায়ের বুকে দুধ আসতে ৩ থেকে ৪ দিন সময় লেগে যায়। এ সময়ে শিশু কিছুটা কম খাবার পায়। ফলে শিশুর যেটুকু ওজন কমে যায় সেটাও খুব তাড়াতাড়ি বাড়ে না। কিন্তু এতে চিন্তার কোনো কারণ নেই। ৫ দিনের মধ্যে আবার বাচ্চার ওজন বাড়তে শুরু করবে এবং ১০ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে তার ওজন জন্মের সময়ে যত ছিল তত বা তার চেয়ে বেশি হবে।

শিশুর পায়খানার রঙ, গঠন বা ধরন প্রতিদিন– এমনকি প্রতিবারেই বদলাতে পারে।
আরো পড়ুন: শিশুর পায়খানার কোন রঙের মানে কী?
কিভাবে বুঝবো শিশুর ওজন ঠিক আছে কিনা

শিশুর জন্মের পর চিকিৎসক সবসময় তাকে চেকআপের মধ্যে রাখবে (আমেরিকায় এটিকে বলে–ওয়েল বেবি ভিজিট)। ওজন ঠিকমত বাড়ছে কিনা, সেটি দেখবে। সাধারণত ১, ২ ও ৪ সপ্তাহ বয়সে বাচ্চার ওজন মাপার জন্য চিকিৎসকের কাছে যেতে হয়। চিকিৎসক যদি শিশুকে নিয়মিত চেকআপের মধ্যে নাও রাখেন তবু আপনার উচিত হবে বাচ্চার ওজন নিয়মিত মাপার জন্য স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যাওয়া। 

এখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো, বাসায় বড়দের ওজন মাপার যে মেশিন আছে সেটা দিয়ে বাচ্চার ওজন মাপা সঠিক নয়। কারণ, ওই স্কেল দিয়ে নবজাতকের সঠিক ওজন পাওয়া যায় না। 
সাধারণত কোনো বাচ্চার ওজন আবার যখন তার জন্মের ওজনের সমান হয়, তখন থেকেই তার ওজন খুব দ্রুত বাড়তে শুরু করে।
শিশুর প্রথম ৪ থেকে ৬ মাস পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহে ২০০ থেকে ২৫০ গ্রাম করে, মাসে প্রায় ১ কেজি করে ওজন বাড়ে। 

৪ মাসের পর থেকে যেসব শিশু ফর্মুলা খায় তাদের ওজন কিছুটা দ্রুত বাড়ে, কারণ দেখা যায় শিশু তখন খেতে না চাইলেও বাবা-মা জোর করে বেশি খাওয়াতে চায়। কিন্তু জোর করে অতিরিক্ত খাওয়ানো শিশুর জন্য পরে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। 

শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর পদ্ধতি
আরো পড়ুন: শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর পদ্ধতি

যেসব শিশু মায়ের বুকের দুধ খায়, তারা পর্যাপ্ত দুধ পাচ্ছে কি না, কিভাবে বুঝবেন? এটা বোঝার খুব সহজ একটি উপায় হলো- শিশু দিনে অন্তত ৮ থেকে ১০ বার প্রস্রাব করছে কি না এবং ৫ বার পায়খানা (ফর্মুলা খাওয়া শিশুরা কিছুটা বেশি করে থাকে) করছে কি না সেটি খেয়াল রাখতে হবে। তাহলেই আপনি বুঝতে পারবেন শিশু পর্যাপ্ত দুধ পাচ্ছে। 

অনেক শিশুর প্রথম ৭ থেকে ১০ দিনে খুব দ্রুত ওজন বাড়ে এবং আবার ৩ থেকে ৬ সপ্তাহেও দ্রুত ওজন বাড়তে দেখা যায়, এই সময়টাকে নবজাতকের গ্রোথ স্পার্টস (Growth Spurts) বলে। এতে ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। এ সময়ে শিশুর খাবারের চাহিদা কিছুটা বেড়ে যায় এবং তারা কিছুটা বেশি সময় ধরে মায়ের বুকের দুধ খেতে চায়। 

এসময় মায়ের বুকের দুধ শিশুর চাহিদা অনুযায়ী বাড়ে। শিশু যত বেশি দুধ খাবে মায়ের বুকের দুধও তত বেশি বাড়তে থাকবে। অন্য সময়ের তুলনায় এ সময়ে বাচ্চার ওজন খুবই দ্রুত বাড়ে।

বাচ্চার ওজন না বাড়লে কী করব

যদি আপনার শিশুর প্রতি সপ্তাহে ২০০ গ্রাম করে ওজন না বাড়ে এবং অনেকদিন ধরে একই ওজন থাকে তাহলে আপনাকে দ্রুত এর কারণ খুঁজে বের করতে হবে এবং সমস্যার সমাধান করতে হবে।
ওজন না বাড়ার স্বাভাবিক কিছু কারণ হলো-

  • শিশু পর্যাপ্ত পরিমাণে খাচ্ছে না। ওজন বৃদ্ধি স্বাভাবিক রাখার জন্য শিশুকে প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ বার খাওয়াতে হবে এবং কখনোই দিনে ৩ ঘণ্টার বেশি ও রাতে ৪ ঘন্টার বেশি না খাইয়ে রাখা যাবে না।
  • শিশু প্রতিবার বুকের দুধ খাওয়ার সময় এক পাশের স্তনের দুধ পুরোটা খেয়ে শেষ করছে না। খেয়াল করে দেখবেন, শিশুকে খাওয়ানোর সময় প্রথমদিকে যে দুধ আসে তা বেশ পাতলা।
    সবথেকে বেশি চর্বিযুক্ত দুধ যেটাকে হিন্ডমিল্ক (Hindmilk) বলে, সেটা সবার শেষে আসে। পুরোটা খেয়ে শেষ না করার কারণে শিশু এই চর্বিযুক্ত দুধ পাচ্ছে না। ফলে তার ওজন বাড়ছে না। কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ মিনিট করে একপাশে দুধ খাওয়াতে চেষ্টা করবেন। একপাশেরটা সম্পূর্ণভাবে শেষ করার পর অন্য পাশেরটা খেতে দেবেন।
  • অনেকসময় শিশুর ঠোঁট বা জিহ্বা জোড়া লেগে থাকার (Tongue- or Lip tie) কারণে শিশু ঠিকভাবে দুধ খেতে পারে না। হতে পারে শিশু তার চোয়ালের পেশীগুলোকে কিভাবে সমন্বয় করতে হয় তা শেখেনি অথবা ঠোঁট বা জিহ্বা জোড়া লেগে থাকার কারণে খাওয়ার চেষ্টা করে করে ক্লান্ত হয়ে পড়ছে। এক্ষেত্রে বুকের দুধ পাম্প করে শিশুকে বোতলে করে খাওয়ানো যেতে পারে বা ফর্মুলাও দেওয়া যেতে পারে। 
  • শিশু যদি চুষনি বা প্যাসিফায়ার (Pacifier) বেশি সময় ধরে চুষে, তবে তার দুধ খাওয়া কমে যেতে পারে। দুধ খাওয়া ছাড়াও অন্য কিছু থেকে সে চুষার তৃপ্তি পাচ্ছে, তাই তার খাওয়ার আগ্রহ কমে যেতে পারে। এক্ষেত্রে তাকে প্যাসিফায়ার বা চুষনি দেওয়া বন্ধ করুন।
  • কখনো কখনো মা পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ তৈরি করতে না পারলে বাচ্চার ওজনে এর প্রভাব পড়ে। অনেক সময় মা যদি উপুড় হয়ে শুয়ে থাকে তখন বুকের ওপর চাপ পড়ে, এর ফলে বুকে দুধ জমতে পারে না। আবার কোনো কোনো সময় মা কাজে যেতে শুরু করলে বা অন্য কাজে সময় দিলে অনেক বেশি শক্তি খরচ হয়ে যাওয়ার কারণে বুকে পর্যাপ্ত দুধ না আসতে পারে। আবার অনেক সময় দেখা যায় আপনার শিশু সারারাত ঘুমিয়ে কাটাচ্ছে। এই কারণেও মার বুকে পর্যাপ্ত পরিমাণ দুধ আসে না বা শিশু পর্যাপ্ত পরিমাণে খায়না।  সাধারণত শিশুর যত বেশি চাহিদা থাকে, মায়ের বুকে দুধ তত বেশি তৈরি হয় এবং এক্ষেত্রে অনেক বেশি শক্তির প্রয়োজন হয়। তাই শিশুকে খাওয়ানোর সময় বাড়িয়ে দিন বা পাম্প করার পরিমাণ বাড়ান। সেইসঙ্গে প্রচুর পানি পান করুন, পুষ্টিকর খাবার খান। আর অবশ্যই বিশ্রাম নিতে ভুলবেন না।
  • যদি কোনো কোনো সপ্তাহে বাচ্চার ওজন ২০০ গ্রামের বেশি বেড়ে যায় আর ওই সময়টায় যদি সে ঘনঘন খেতে চায়, তাহলে সেই সময়টা গ্রোথ স্পার্টস (Growth Spurts) হতে পারে। এসময় শিশুরা অনেক দ্রুত বড় হয়ে যায়। পাশাপাশি এটাও মনে রাখা জরুরি যে সব শিশুর গঠন একরকম নয়। অনেক নবজাতক অন্যদের তুলনায় এমনিতেই কিছুটা দ্রুত বড় হয়ে থাকে। 
  • শিশু যদি শুধু মায়ের বুকের দুধ খায় এবং তার ওজন যদি খুব দ্রুত বাড়তে থাকে তাহলে হতে পারে আপনি তাকে অতিরিক্ত খাইয়ে ফেলছেন। অথবা তার এই ওজন বাড়াটা সম্ভবত তার ক্ষুধা বেড়ে যাওয়ার একটি চিহ্ন।
শিশুকে ফরমুলা খাওয়ানোর সময় বেশ সতর্কতা পালন করতে হয়
আরো পড়ুন: ফরমুলা নিয়ে যা যা জানা দরকার

শিশুকে যদি বোতলে করে শুধু ফর্মুলা দুধ খাওয়ান। তবে শিশুর পেট ভরে যাওয়ার কয়েকটি চিহ্ন লক্ষ্য রাখুন-

  • সে ঠোঁট বন্ধ করে রাখবে 
  • চোষা বন্ধ করবে
  • মুখ থেকে নিপল বের করে দেবে 
  • মাথা অন্য দিকে সরিয়ে নিবে
কখন চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে?

শিশু যদি দিনে ৮ থেকে ১০ বার প্রস্রাব-পায়খানা করে, ঘুম পর্যাপ্ত থাকে এবং সঠিক উপায়ে বোতল বা বুকের দুধ পান করে থাকে তবে তার ওজন নিয়ে চিন্তিত হবার কোনো কারণ নেই। 

প্রতিটি শিশুই আলাদা, তাই তাদের ওজন বাড়ার ধরনও আলাদা। অনেকক্ষেত্রে, কিছুসময়ের জন‍্য বাচ্চার ওজন ধীরে বা দ্রুত বাড়লেও একটা সময় পরে আবার স্বাভাবিক হয়ে যায়।

শিশুর মধ্যে নিচের লক্ষণ গুলো দেখতে পেলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে-

  • শিশু যদি তার ২ সপ্তাহ বয়সের মধ্যে জন্মের সময়ের ওজন ফিরে না পায়।
  • শিশুর জন্মের সময়ের ওজন ফিরে পাওয়ার পর হঠাৎ করে যদি তার ওজন কমে যায়।
  • শিশু ঘুম থেকে ওঠার পর যদি তার মধ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা না যায় বা কোনো ধরনের সাড়া না দেয়।
  • সে বোতল থেকে দুধ বা বুকের দুধ কোনোভাবেই আর টেনে খাচ্ছে না। 
    নবজাতকের ওজন নিয়ে উদ্বিগ্ন হলে শিশু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করা জরুরি। ওজন বাড়া বা কমা— এসবই শিশুর বড় হওয়ার একটি অংশ, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি ঠিক হয়ে যায়। তাই বাচ্চার ওজন নিয়ে খুব বেশি দুশ্চিন্তা করবেন না।

রেফারেন্স:

  1. The American College of Obstetricians and Gynecologists: https://www.acog.org
  2. The American Academy of Pediatrics (AAP):https://www.aap.org
  3. Save The Children:  https://bangladesh.savethechildren.net/

Comments (05)

  1. Sangita shee
    July 8, 2023

    আমার মেয়ের বয়স 1বছর 3 month, যখন তার জন্ম হয় তখন ওর ওজন ছিল মাত্র 1kg8gm, কিন্তু এখন ওর ওজন 10kg, এই বয়সে কি ওর ওজন ঠিক আছে?
    বাচ্চা কিছু দিন যাবৎ কিছু খেতে চাইছে না খুব potti করছে ওজন আগের তুলনায় 600gm কমে গিয়েছে কিছু উপায় বলুন….

    Reply
    • Saba Parbin
      January 19, 2024

      Amar meye 2.5 kg hoye chilo….ekhon 12 months e 10 kg ache …… weight ki thik ache???

      Reply
  2. Nusrat
    July 31, 2023

    Thanks keep it up plz

    Reply
  3. Narugopal das
    December 24, 2023

    Yes

    Reply

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *